মন্দপ অবস্থায় হুজুতি করা নিয়ে প্রতিবাদ করায় বিবাদ আর তার মহিলা বিজেপি কর্মীকে বাঁশ দিয়ে বাড়ি মেড়ে খুনের অভিযোগ। মৃত বৃদ্ধার নাম কানন রায়। কানন দেবীকে বাঁচাতে আসলে তার বৌমাকেও মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। অভিযুক্তের নাম সমীর মল্লিক। গতকাল রাতে ঘটনাটি ঘটেছে গাইঘাটা থানার মানিকহীরা দেশপাড়ায়। সমিরকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
অভিযোগ বৃদ্ধার খুনের পিছনে মদত দিয়েছে তৃণমূল বনগাঁ সাংগঠনিক জেলা তৃণমূলের সভাপতি নিরুপম রায়। অভিযোগ অস্বীকার করেছেন নিরুপম রায়। যুবনেতা বাড়ি ঘেরাও করে ক্ষিপ্ত এলাকা বাসি। ঘটনা স্থলে গাইঘাটা থানার পুলিশ।
ঘটনায় ইন্ধণ দেওয়ার অভিযোগে তৃণমূলের জেলা যুবনেতা তথা গাইঘাটা পঞ্চায়েত সমিতির পূর্ত কর্মাধ্যক্ষের বিরুদ্ধে। অভিযুক্তের বাড়ি ঘেরাও গ্রামবাসীর।বিক্ষোভকারীদের দাবি, নিরুপম তৃণমূলের যুব সভাপতি হওয়ার পরে এলাকায় তার প্রভাব দেখানোর চেষ্টা করে। স্থানীয়দের দাবি, সমীর মল্লিক নামে ওই যুবক গতকাল রাতে মধ্যক অবস্থায় এলাকায় অসভ্য আচরণ করছিল। ঘটনার প্রতিবাদ করে বিজেপি কর্মী জয়ন্ত রায়। সে সময় তাকে ঘিরে মারধর করে অভিযুক্ত তৃণমূল কর্মী। ঘটনার প্রতিবাদ করতে গেলে জয়ন্তর মা কানন দেবীর উপর চড়াও হয় সমীর। তাকে মাথায় বাড়ি মারে বলে অভিযোগ। কানন দেবীকে বাঁচাতে আসলে তার বৌমাকেও মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। আহত অবস্থায় কানন দেবীকে স্থানীয়রা উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে ডাক্তার মৃতবলে ঘোষনা করে। তর পর থেকে এলাকায় ক্ষোভ জমতে শুরু করে। ঘটনায় বিজেপি জেলার সভাপতি দেবদাস মন্ডল নিরুপম রায়ের গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন।